দীর্ঘ বিরতির পর ঈদুল আজহার নামাজে রাজু আহমেদকে পেয়ে আনন্দে মুখরিত স্থানীয় যুবসমাজ [স্থানীয় প্রতিনিধি] দীর্ঘ সময় পর ঈদুল আজহার পবিত্র দিনে প্রিয় অভিভাবকসম বড় ভাই রাজু আহমেদকে ঈদের জামাতে পেয়ে আনন্দ-উচ্ছ্বাসে ভরে ওঠে এলাকার স্থানীয় যুবসমাজ। ঈদের নামাজ শেষে তাকে ঘিরে সৃষ্টি হয় এক আবেগঘন পরিবেশ, যেখানে পুরনো স্মৃতি, ভালোবাসা, এবং আন্তরিকতা মিলেমিশে এক অপূর্ব দৃশ্যের জন্ম দেয়। রাজু আহমেদ, যিনি শুধু একজন সমাজসেবকই নন, বরং বহু তরুণের প্রেরণার উৎস, দীর্ঘদিন ঢাকায় থাকার কারণে এলাকায় কম দেখা যেত। তাই ঈদের দিনে তাকে হঠাৎ কাছে পেয়ে অনেকেই আবেগে আপ্লুত হয়ে পড়েন। ঈদের নামাজ শেষে তাকে ঘিরে চলে কুশল বিনিময়, আলিঙ্গন, এবং সেলফি তোলার ব্যস্ততা। এলাকার এক তরুণ জানান, “রাজু ভাই আমাদের জন্য শুধু একজন বড় ভাই নন, তিনি অভিভাবকের মতো। ঈদের দিনে তাকে পেয়ে মনে হচ্ছে আমাদের উৎসব আরও পূর্ণতা পেয়েছে।” স্থানীয় প্রবীণরাও জানান, রাজু আহমেদ সবসময় এলাকার উন্নয়ন, সামাজিক কাজ এবং যুবকদের সঠিক পথে অনুপ্রাণিত করতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করে আসছেন। ঈদের এই মিলনমেলায় রাজু আহমেদ নিজেও আবেগাপ্লুত হয়ে পড়েন। তিনি বলেন, “এলাকার ম...
ভালো থাকতে হলে মাঝেমধ্যে স্বার্থপর হতে হয়... ক্ষুদ্র এই জীবনের অনেকটা পথ অতিক্রম করে হলেও এই বিষয়টা বুঝতে পেরেছি !! . স্বার্থপর ও ইগনোর এই শব্দ দু'টো জীবনের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ... ভালো থাকার জন্য এই শব্দ দু'টোর ভূমিকা অসীম... তুমি তখন থেকেই ভালো থাকবে যখন থেকে তুমি স্বার্থপর হওয়া ও ইগনোর করতে শিখবে !! . তুমি ভালো নেই, এর জন্য তুমি নিজেই দায়ী... তুমি কেনো ভালো নেই যদি এর কারণ খুঁজতে যাও, তাহলে দেখবে কেউ তোমাকে অবহেলা করছে... এড়িয়ে চলছে... তোমার মাথার উপর বিশাল স্বার্থ বোঝা দিয়ে রেখেছে... অথচ তুমি না পারছো তাদের ইগনোর করতে, না পারছো নিজের স্বার্থ তাদের উপর চাপিয়ে দিতে !! . খেয়াল করো যারা তোমাকে ইগনোর করে কিংবা তোমার উপর স্বার্থ রাখে, তারা কিন্তু দিব্যি সুখে আছে... শুধু তুমিই অসুখী... কারণ তুমি ইগনোরও করতে পারো না... মুখের উপর না বলতে পারো না... স্বার্থপরও হতে জানো না !! . সব সময় দাঁতে দাঁত রেখে মুখ বুঝে সবকিছু সহ্য করতে নেই... মাঝে মধ্যে না বলতে হয়... বেঁচে থাকতে হলে না বলা শিখতে হয়... এড়িয়ে চলতে হয়... খুব বেশি আঘাত পেলে মুখ দিয়ে ইচ্ছামতো ধুয়ে দিতে হয়... তাহলে তুমি ভালো থাকব...
অকারণে মন খারাপ কখনই হয় না। এইটা আমার বোধগম্য নয়। মানুষের মন অনেক বৈচিত্র্যময় সেইটা আমি মানি , কিন্তু কোন সুনির্দিষ্ট কারন ছাড়া আপনার মন কখনোই খারাপ হবে না। সেই কারণটি হতে পারে অনেক গুরুতর বা তুচ্ছ, মন খারাপের পিছনে সুনির্দিষ্ট একটা কারন থাকবেই । কারন মানুষের মন অনেক স্পর্শকাতর । অল্প আনন্দে যেমন এটি আপনাকে প্রফুল্ল রাখবে ঠিক মৃদু কোন কারনে হৃদয় ভেঙ্গে যেতে পারে। যদি আপনি আপনার মন খারাপের জন্য কোন কারন খুজে না পান বা কাউ কে বলেন যে আপনার মন খারপের পিছে কোন কারন নেই , তাহলে যেইটা হচ্ছে সেইটা হলো আপনি আপনার মন খারাপ এর সুনির্দিষ্ট কারন কাউকে বলতে চাচ্ছেন না।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন