wasif ahammed kishor

 চ্যাট করাই উচিত না! কারো সাথে চ্যাট করলে তার সাথে ডেইলি ডেইলি চ্যাট করতে ইচ্ছে করবে , ডেইলি ডেইলি চ্যাট করলে একটা 'ভালো সম্পর্ক' হয়ে যাবে।  সেই মানুষ টা এরপর 'চেঞ্জ' হয়ে যেতেই পারে বা এমন কিছু করবে যার জন্য 'মানসিক অশান্তি' শুরু হয়ে যাবে। মানসিক অশান্তি অনেক বাজে জিনিস। তাই এইসব থেকে দূরে থাকার জন্য হলেও চ্যাট না করে সারাদিন এটা সেটা শেয়ার দিয়ে,নিউজফিড ঘুরে,ইউটিউব ঘুরে সময় কাটানো টা ভালো! ❤️

 স্বার্থ রেখে চলুন মানুষ নিজ দায়িত্বে আপনার ভুল ত্রুটি ভুলে গিয়ে সম্পর্ক রক্ষা করে চলবে। আপনার কাছে স্বার্থ নেই, আপনার ত্রুটি না পেলে চিরুনী অভিজানের মাধ্যমে বের করে হলেও আপনাকে এড়িয়ে চলবে। মানুষের ক্ষমতা নেই ১০০% ত্রুটি সম্পুর্ণ হওয়া। আপনাকে অপরাধী বানিয়েই দূরত্ব বজায় রাখবে। যখন কিছু নাই মিলে,দুরত্বের জন্যে কারন উল্লেখ প্রয়োজন নেই তখন নিজের ব্যাস্ততা দেখিয়েই নিজ স্বার্থের টানে চলে যাবে :)🙃🙃

 "কিছু মানুষের একটা অদ্ভুত স্বভাব আছে, জানেন ?? যখন আপনি তাকে অতিমাত্রায় গুরুত্ব দিতে থাকবেন, তখন সে উল্টো আপনাকে গুরুত্ব দেয়া কমিয়ে দিবে !! যখন আপনি তাকে একটু বেশি কেয়ার করতে থাকবেন, তখন সে আপনাকে চরম অবহেলা করতে শুরু করবে !! যখন আপনি তাকে তীব্রভাবে ভালোবাসতে শুরু করবেন, তখন সে আপনাকে কেন জানি দূরে সরিয়ে দিতে থাকবে !! তার চেয়েও অদ্ভূত ব্যাপার কি জানেন ?? আপনি যখন প্রচন্ড হতাশ হয়ে একদিন তাকে গুরুত্ব দেয়া কমিয়ে দিবেন, কেয়ার করা বন্ধ করে দিবেন কিংবা সত্যি সত্যি তার থেকে দূরে সরে যাবেন ... সেইদিন মানুষটা টের পাবে, সে আসলে মূল্যবান কিছু হারিয়ে ফেলেছে !! সমস্যা হলো, এই উপলব্ধিটা যখন আসে, তখন খুব বেশি দেরি হয়ে যায় !! প্রশ্ন জাগে, কেন মানুষ এরকম করে ?? মানুষের এই সাইকোলজিটা অন্যরকম ... সে যখন কোনরকম চেষ্টা ছাড়াই কোনকিছু পেতে থাকে, তার মাথার ভেতর এটাই কাজ করে যে, 'আরেহ আমি যা-ই করি না কেন, এটা আমি পাবোই' ... পুরো ব্যাপারটা তার কাছে ফ্রি মনে হয় ... ফ্রি জিনিসের প্রতি মানুষের গুরুত্ব কম থাকে !! যে ছেলেটা অল্প পড়াশুনা করেই পরীক্ষায় অতিরিক্ত ভালো রেজাল্ট করতে থাকে, তা...

  কোন কিছুর পরিবর্তন হলে সেটা মেনে নেয়া সত্যি অনেক কষ্টকর হয়ে পড়ে অনেক সময় । হতে পারে কোন সম্পরকের পরিবর্তন, কাজের ক্ষেত্রে পরিবর্তন, স্থান পরিবর্তন, ব্যবসায়ের কোন রকম পরিবর্তন – যেকোন ধরনের পরিবর্তন আসতে পারে আমাদের জীবনে। কোন জিনিসের পরিবর্তন হওয়াটা oজীবনেরই একটা অংশ। পরিবর্তন এর ব্যাপারটাকে আমরা পছন্দ করি না বটে, কিন্তু এটা মেনে নিয়ে  এগিয়ে যেতে হয় আমাদের । এটা কিছু সময়ের ব্যাপার মাত্র । সময়ের সাথে সাথে আমরা পরিবর্তন কে মেনে নিয়ে জীবনে চলতে শিখে যাই । আমরা চাই বা না চাই , সবকিছুই পরিবর্তন হয়ে থাকে এবং হবে । কেউ কেউ আছেন যারা পরিবর্তনকে মেনে নেয় , পরিবর্তন মেনে নিয়েই এগিয়ে যায় এবং নতুন নতুন চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে ভালোবাসেন । অন্যদিকে কেউ কেউ  আছেন, পরিবর্তনকে মেনে নিতে চায় না এবং পরিবর্তনকে ইতিবাচকভাবে না নিয়ে নেতিবাচক ভাবে নেয় । যারা পরিবর্তনকে মেনে নিয়ে প্রতিনিয়ত চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়ে এগিয়ে চলে জীবনে, সফলতা ধরা দেয়  খুব সহজেই । পরিবর্তনকে নেতিবাচক ভাবে নিলে সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়াটা কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ে। কিছু বিষয় থাকে যেখানে আমরা নিজের ইচ্ছা প্রয়োগ করতে পারিনা...

  মানুষ এক বিচিত্র প্রানী যেখানে কিছু মানুষ আপনার  জন্য অনেক কিছু করে তবে আপনি  তার মুল্য বুঝেন নাহ।অপরদিকে আপনি  যার জন্য বা যাদের জন্য অনেক মুল্য দেন তারা আপনার  মুল্য বুঝে নাহ! আপনার মায়া তাদের কাছে মুল্যহীন আবার আপনার জন্য অন্যের মুল্য অনেক তবে আপনি  তাদের মুল্যহীন মনে করে তুচ্ছ করেন হায় দুনিয়া।           যার জন্য আপনি  ১০ জন কে মুল্যহীন এবং তুচ্ছ করলেন যারা কিনা আপনাকে অনেক চায়।                  মাজখানে আপনি যখন ২ টা দিক চিন্তা করেন  তখন হতাশা ছাড়া আপনার থাকে নাহ কিছু।      ★★(আজ হয়তো সময় আমার নয় তবে হবে সেদিন আমি থাকবো বহু দূরে  আর আফসোস করবে অনেকে আমাকে হারিয়ে.)★★     ★( (ওয়াসিফ আহাম্মেদ কিশোর)) ★

  মনহীন,অনুভূতিহীন হলেই আমাদের জীবনে অনাকাঙ্ক্ষিত দূঃখ, কষ্ট, রাগ অভিমান, পাওয়া, না পাওয়ার, পেয়েও হারানোর মত কষ্ট মানুষিক কষ্ট অস্বস্তি গুলো কম হতো 😥😥 আমাদের জীবনে অনেকের অনেক সমস্যায় থাকে কিছু পারিবারিক কিছু ব্যক্তিগত এর মাঝেও কিছু সমস্যা আমাদেরকে এমন ভাবে কষ্টদেয় বা ভুগায় যা আমরা শতচেষ্টায় তা আমরা ভুলতে পারিনা। প্রতিনিয়তই আমাদের কষ্ট পেতেই হয়। আমাদের জীবনে একেক সময় একেক ধরনের সমস্যা সৃস্টি হয়, অধিকাংশ সমস্যা আমাদের অধিক চাহিদা পাওয়ার আশা, অধিক মায়ার টান, অনুভুতির জন্য হয়, আমাদের প্রত্যেকের জীবনে কিছু কিছু সময়ে কিছু মানুষের আগমন ঘটে এদের মধ্যে কিছু মানুষের প্রতি আমাদের মায়া টান, আন্তরিকতা ভালোবাসা এতটাই পড়ে যায় যে সেই মানুষগুলোর একটা মিনিট না দেখলে কথা না বললে মনে হয় দম বন্ধ হয়ে আসে, আর যখন একটা সামান্য মেসেও আসে তখন এমন আনন্দ হয় মনে তা ভাষায় প্রকাশ করার মত না, তাদের সাথে আমাদের একটা অনেক সুন্দর সময় সম্পর্ক গড়ে উঠে কিন্তু তাদের সাথে আমাদের না থাকে রক্তের সম্পর্ক না পূর্বের পরিচিত জন  এগুলো না থাকা সত্ত্বেও তাদের কতটা আপন মনে হয় যেনো তারাই আমাদের সব, তারা আমাদের তাদের গুনে স...

 আমরা 'ঠকে' যাই! আবার নতুন একজন কে 'বিশ্বাস' করি! সে ঠকায়,আমরা আবার নতুন অন্য একজন কে বিশ্বাস করি! এই মানুষ টাও ঠকায়! আমরা তাও আবার নতুন একজন কে বিশ্বাস করি! 'এই মানুষ টা হয়তো অন্যদের মত না' চিন্তা করে বিশ্বাস করেই যাই আর ঠকেই যাই! দিনশেষে যখন নিজের কাছে নিজেকেই 'একা' লাগবে,তখন আপনার পাশে যে মানুষ টা থাকবে সেটা আপনি নিজেই! তাই সবার আগে নিজের যত্ন নিন! আপনি নিজে নিজের যত্ন নিলে নিজে ভালো থাকবেন,নিজে নিজেকে ভালোবাসলে নিজেই ভালো থাকবেন। নিজের প্রতি ভালোবাসা বাড়াতে পারলে আর কাউকে লাগে না! অনেক প্যারা থাকবেই,তবুও বলা যাবে 'ব্যাপার নাহ! আমার আমি আছি! আর কাউকে লাগবে না!'  আমরা 'আশা' হারাই না! একদিন হয়তো কেউ আসবে যে 'থেকে' যাবে! 'ঠকানোর' জন্য আসবে না! 

 অনুভূতি বড়ই অদ্ভুত এক জিনিস।বলা নেই,কওয়া নেই,উড়ে এসে জুড়ে বসে।হয়তো খুব সুন্দর কোথাও যাচ্ছি, সবাই মিলে হইচই করছি,এমন সময়ে কোথা থেকে কি যেনো একটা মনে এসে ধক্ করে উঠবে বুকটা,কিছুই ভালো লাগবে না তখন,কোনও কিছুতে জোর করেও মন বসানো যাবে না।ওই সময় মন খারাপ করে থাকতে হবে,এটাই যেনো নিয়ম।আবার হয়তো একদিন মন মেজাজ খারাপ,অসহ্য লাগছে সবই,এমন সময়ে সেই কোনকালের কি একটা দারুণ কিছু মনে পড়ে হুট করে মনটা ভালো হয়ে যাবে।কোন কথা নেই,বার্তা নেই, মনটা পাখির মতো ডানা মেলতে চাইবে।পরে কখনো ভেবে দেখলে এই হুট করে মন খারাপ বা ভালো হওয়া, এর কোনটিরই একটিও ব্যাখা দাঁড় করানো যাবে না। আসলে অনুভূতিগুলো সত্যিই বড়ো অনুভূতিপ্রবণ।এরা তৈরিই হয় অনেকদিন আগের কোন ও স্মৃতিতে ভালোমতো নাড়া দিতে!তাইতো বেশিরভাগ অনুভূতিই হয় নামসম্পর্কহীন।আর কোন তর্ক,বিচার,যুক্তি,ব্যাখা দিয়ে অনুভূতিগুলো বর্ণনা করা যায় না,এরা কেবলই জমা থাকে মনের স্মৃতিকোটরে।

 সদা হাস্যজ্জল মানুষকে কার না ভাল লাগে। হাসিমুখে থাকতে পারাও তো একটি গুণ। আমাদের চারপাশে এমন অনেকেই থাকেন, ভেতরে ভেতরে যাই চলুক না কেন, মুখে লেপটে থাকে হাসি। হয়ে উঠেন সবার প্রিয়মুখ। হাসি ঠাট্টা, উচ্ছলতা ও কাজ নিয়েই ব্যস্ত সময় পার করেন। এরকম একজন মানুষও কী মানসিক অসুবিধায় ভুগতে পারেন? তারও কী হতে পারে বিষণ্ণতা? অবাক শোনালেও, কথা কিন্তু সত্য। সদা হাস্যজ্জল মুখের আড়ালে থাকতে পারে ভয়ানক মন খারাপের কিছু। ধুঁকে ধুঁকে জ্বলতে পারে হতাশার শিখা। চিকিৎসা বিজ্ঞান যার নাম দিয়েছে ‘হাসিমুখের বিষণ্ণতা (Smiling Depression)’। সাধারণভাবে বিষণ্ণতার কথা বললে আমাদের চোখের সামনে ভেসে উঠে দুঃখবোধ,  কিছু ভালো না লাগা, অল্পতেই কাঁদা, কর্মক্ষমতা হ্রাস পাওয়া, অবসাদ, অরুচি, ঘুমের গোলযোগ ইত্যাদি নানা উপসর্গ। অর্থাৎ বিষণ্ণতায় আক্রান্ত ব্যক্তি মানেই যেন দুঃখের কালো মেঘ মাথার উপর নিয়ে চলতে থাকা কেউ। এই সরলীকৃত চিন্তা অনেক সময় গুরুতর অসুবিধাগুলোকে চোখের আড়াল করে ফেলে। কেননা, ব্যক্তিবিশেষে বিষণ্ণতার অভিজ্ঞতা ভিন্ন হতে পারে। যেমন, স্মাইলিং ডিপ্রেশনে আক্রান্ত ব্যক্তি ভেতরে লুকিয়ে রাখেন অনেক গুরুতর অসুবিধা। বাইরে ...

 ধোকা দেওয়ার মানুষ  অনেক  আছে  কিন্তু   ভালোবাসার মানুষ  খুব  কম।  ফেসবুক, মেসেঞ্জারে  আমরা প্রতিনিয়ত  রিলেশন বা বন্ধুত্ব করে প্রতারিত হই।  আমরা আসলে নিজেদের দোষেই নিজেরা প্রতারিত হই।  মেসেঞ্জারে অপরিচিত একজনের  আবেগ মাখা কথা শুনে মন প্রান দিয়ে  ভালোবাসতে শুরু করি, দিন শেষে সেই মানুষগুলোই প্রতারণা করে আমাদের সাথে ।  মেসেঞ্জারের সম্পর্কগুলো প্রথম দিকে মধুর হলেও কিছু দিন পরে সেটা হয়ে যায় খুবই তিক্ত ও জঘন্যতম।  সম্পর্কের শুরুতে যারা বেশি  পরহেজগারি দেখায় দিন শেষে তারাই প্রতারণা করে বেশি।  একজন মানুষ  যত ভালোই  হোকনা কেন ?  আমাদের  উচিত  সম্পর্কে শুরুতে ভালো করে যাচাই-বাছাই করে তার সাথে সম্পর্কে যুক্ত  হওয়া।  জীবনে প্রতারণার শিকার হওয়াটা স্বাভাবিক কিন্তু  মনের মতো  একজনকে পাওয়াটা অস্বাভাবিক।  ভালো থাকতে হলে স্বার্থবাদী হতে হয়।  পৃথিবীতে  যে যত স্বার্থপর সে তত সুখী ।

 দিন শেষে আপনি যার জন্য অপেক্ষা করছেন সে হয়ত অন্য কারোর জন্য অপেক্ষা করছে অথবা অন্য কাউকে নিয়ে ভেসে চলছে তেপান্তরে। এভাবেই অপেক্ষার আড়ালে লুকিয়ে থাকে এক একটা গল্প,লুকিয়ে থাকে আরেকটা অজানা অপেক্ষা। আমরা যে ব্যক্তিদের  আমাদের  জীবনে  অনেক গুরুত্ব  দিয়ে ফেলি,সেই ব্যক্তিরাই আমাদের  বেশি অবহেলা  করে,যে অবহেলা পোঁড়া ক্ষত এতটা যন্ত্রনাদায়ক পৃথিবীর  বাকি সব অবহেলার কাছে হার মানে🙂 হয় তো আমাদের জীবনে  মূল্য অনেক বেশি কিন্তু  তাদের জীবনে আমাদের  কোনো মূল্য  নেই🙂 কথায় বলে, মানুষ হারাতে হারাতে যখন সব হারিয়ে ফেলে, একসময়  হারানোর কিছুই থাকে না, ঠিক তখনই মানুষ জিততে শুরু করে। মানুষ নিজের জন্য বাঁচতে শুরু করে। কেউই আগে থেকে ভাঙা-চোরা থাকে না, তাদের ভাঙা হয়।একটু-একটু করে খুন করা হয়, ফুলের মত মন গুলোকে। ঠিক ভাঙার আগে তাদের সঙ্গ দেওয়া হয় খুঁজে নিয়ে| সময় দেওয়া হয় অস্বাভাবিক ভাবে, স্বপ্ন দেখিয়ে রাত জাগানো হয় দুটো চোখকে। খোঁজ নেওয়া হয় কারণে-অকারণে।তখন বিরক্ত বোধ হয়না একের বেশি খবর নেওয়াত। বিরক্তি তো আসে তখন, যখন কেউ সম্পূর্ণ নির্ভরশীল হয়ে পরে।...

 বুঝতে শিখুন!কে সময় নিয়ে আপনার সাথে কথা বলে আর কে সময় পেলে আপনার সাথে কথা বলে! মানুষের কাছে কিছু প্রত্যাশা করাই  বৃথা চেষ্টা, কারন যে এখন সময় দিচ্ছে এক সময় সে ও কিন্তু থাকে না,,,,, কারণ এই জগতে প্রিয়জন এর চেয়ে প্রয়োজনকে মূল্যবান ভাবে মানুষ।  মানুষ তো মিথ্যার মুখোশ পড়ে থাকে! আর মুখোশ পড়ে থাকা মানুষকে তো খুব সহজে বুঝা যায় নাহ, আমরা কার প্রয়োজন আর কার প্রিয়জন  একা থাকতে শিখার খুব দরকার। এ জীবনে প্রিয় মানুষগুলোকে হারাতে হারাতে এখন একা থাকার অভ্যাস হয়ে গেছে। এখন বুঝে গেছি সবাই জীবনে চিরস্থায়ী নয়। শুধু ক্ষনিকের জন্য আসা মানুষ চিরস্থায়ী কষ্টই দিয়ে যায়।  @ওয়াসিফ আহমেদ কিশোর  

 মানুষের প্রায়োরিটি বদলায়; হুম, খুব নিষ্ঠুর ভাবে বদলে যায়। আমাদের জীবনে জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত বহুমানুষের সাথে আমাদের পরিচয় হয় এবং সম্পর্ক হয়, তাদের মধ্যে দুই ধরনের মানুষ সারাজীবন আমাদের মনে জায়গা করে নেয় ১ঃ কিছু মানুষ তাদের অসীম ক্ষমতা মায়া মমতায় ভালো ব্যবহারের অন্তরিকতার যাদুতে আপনকরে মানুষের মনে জায়গা করে নেয়। তাদের অধিকাংশ মানুষেই খুবই অল্প সময়ে আমাদের মনে এমন ভাবে জায়গা করে নেয় যে তাদের আমরা  কখনোই ভুলতে পারিনা এবং তাদের ছাড়তেও পারিনা, তারা আমাদের সকল সুখে দুখে পাশে থেকে কষ্ট দুঃখ সকল কিছুই ভুলিয়ে নতুন করে বাচঁতে শিখিয়ে নতুন করে পথ চলতে শিখিয়ে হঠাৎ মাঝপথে ছেড়ে চলে যায় (সবাই একদিন চলে যাবে এটা সত্যি কিন্তু কিছু মানুষের চলে যাওয়া মেনে নেওয়া খুব কষ্টকর হয় তাদের কখনোই ভুলে যাওয়া যায় না না পারা যায় মন থেকে মুছে ফেলতে। তারা এমন ভাবে তাদের মায়া জরিয়ে আমাদের জীবনে থেকে যায় যা কখনো আমরা ভুলতে পারিনা এমনি মৃতুর আগ পর্যন্ত তাদের কথা আমাদের মনে থাকে। ২ঃকিছু মানুষ আসবে যারা নিজের স্বার্থে আমাদের সাথে সম্পর্ক গড়বে আমাদের সব সুখে পাশে থাকবে এবং সামনে ভালোমানুষি রুপ দেখাবে কিন্তু আমাদে...

  অনুভূতি বড়ই অদ্ভুত এক জিনিস।বলা নেই,কওয়া নেই,উড়ে এসে জুড়ে বসে।হয়তো খুব সুন্দর কোথাও যাচ্ছি, সবাই মিলে হইচই করছি,এমন সময়ে কোথা থেকে কি যেনো একটা মনে এসে ধক্ করে উঠবে বুকটা,কিছুই ভালো লাগবে না তখন,কোনও কিছুতে জোর করেও মন বসানো যাবে না।ওই সময় মন খারাপ করে থাকতে হবে,এটাই যেনো নিয়ম।আবার হয়তো একদিন মন মেজাজ খারাপ,অসহ্য লাগছে সবই,এমন সময়ে সেই কোনকালের কি একটা দারুণ কিছু মনে পড়ে হুট করে মনটা ভালো হয়ে যাবে।কোন কথা নেই,বার্তা নেই, মনটা পাখির মতো ডানা মেলতে চাইবে।পরে কখনো ভেবে দেখলে এই হুট করে মন খারাপ বা ভালো হওয়া, এর কোনটিরই একটিও ব্যাখা দাঁড় করানো যাবে না। আসলে অনুভূতিগুলো সত্যিই বড়ো অনুভূতিপ্রবণ।এরা তৈরিই হয় অনেকদিন আগের কোন ও স্মৃতিতে ভালোমতো নাড়া দিতে!তাইতো বেশিরভাগ অনুভূতিই হয় নামসম্পর্কহীন।আর কোন তর্ক,বিচার,যুক্তি,ব্যাখা দিয়ে অনুভূতিগুলো বর্ণনা করা যায় না,এরা কেবলই জমা থাকে মনের স্মৃতিকোটরে।

আমি জানি যে আমার কথায় আপনি বিরক্ত হন। তবুও নিজেকে দূরে সরাতে পারি না। সরানো হয়ে ওঠে না। তবে এমনই একটা দিন আসবে যেদিন এই বিরক্ত করার মানুষটা আর থাকবে না। না থাকবে তখন তার প্রতি আপনার বিরক্তিকর ভাবটা। এভাবেই অভিমান নিয়েও মানুষ চলে যায় পরপারে। রেখে যায় ঠুনকো কিছু স্মৃতি। তবে তার স্মৃতিগুলা কারো স্মৃতিচারনায় স্থান না পেয়ে মূল্যহীনই রয়ে যায়। আপনার যেখানে অপূর্ণতা, সেই জিনিসের প্রতি আপনার আগ্রহ বেশি কাজ করবে। আর আগ্রহ বেশি কাজ করবে বলেই সেই জিনিসের জন্যই আপনি বেশি কষ্ট পাবেন। জীবনের চরম সত্য এটি। নিজের জীবনের সাথেই মিলিয়ে নিন। 

  ভালো থাকতে হলে মাঝেমধ্যে স্বার্থপর হতে হয়... ক্ষুদ্র এই জীবনের অনেকটা পথ অতিক্রম করে হলেও এই বিষয়টা বুঝতে পেরেছি !! . স্বার্থপর ও ইগনোর এই শব্দ দু'টো জীবনের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ... ভালো থাকার জন্য এই শব্দ দু'টোর ভূমিকা অসীম... তুমি তখন থেকেই ভালো থাকবে যখন থেকে তুমি স্বার্থপর হওয়া ও ইগনোর করতে শিখবে !! . তুমি ভালো নেই, এর জন্য তুমি নিজেই দায়ী... তুমি কেনো ভালো নেই যদি এর কারণ খুঁজতে যাও, তাহলে দেখবে কেউ তোমাকে অবহেলা করছে... এড়িয়ে চলছে... তোমার মাথার উপর বিশাল স্বার্থ বোঝা দিয়ে রেখেছে... অথচ তুমি না পারছো তাদের ইগনোর করতে, না পারছো নিজের স্বার্থ তাদের উপর চাপিয়ে দিতে !! . খেয়াল করো যারা তোমাকে ইগনোর করে কিংবা তোমার উপর স্বার্থ রাখে, তারা কিন্তু দিব্যি সুখে আছে... শুধু তুমিই অসুখী... কারণ তুমি ইগনোরও করতে পারো না... মুখের উপর না বলতে পারো না... স্বার্থপরও হতে জানো না !! . সব সময় দাঁতে দাঁত রেখে মুখ বুঝে সবকিছু সহ্য করতে নেই... মাঝে মধ্যে না বলতে হয়... বেঁচে থাকতে হলে না বলা শিখতে হয়... এড়িয়ে চলতে হয়... খুব বেশি আঘাত পেলে মুখ দিয়ে ইচ্ছামতো ধুয়ে দিতে হয়... তাহলে তুমি ভালো থাকব...

মাঝে মাঝে অপরিচিত নাম্বার থেকে একজন খুব পরিচিতের কণ্ঠস্বর শোনা ভাল,যে কিনা পরিচিত হয়েও হাজার অপরিচিতের ভীড়ে আজ হারিয়ে...!!  

নিম্ন আয়ের মধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তানদের হাজার টা চাওয়া আবদার থাকে কিন্তু অধিকাংশ ক্ষেত্রে পাওয়ার খাতা শূন্য ভাগ্যে জুটে শুধু অপেক্ষা আর শান্তনা।   ---কিশোর আহমেদ--

      __হয়নি বলা__      --কিশোর আহমেদ-- অনেক দিন হয়ে গেলো, হয়নি দেখা তুমার সাথে...     অনেক সময় পেরিয়ে গেলো, হয়নি হাটা নদীর পাড়ে...       হয়নি বলা একটি কথা....    বুঝো কি এই মনের ভাষা....      ভালো বাসি যে তোমায় আমি....     তুমি কি হবে আমার মনের রানী...!! বি:দ্র:-নিজ থেকে লিখা কবিতাটি প্রথমবার লিখলাম ভুল হলে ক্ষমাদৃষ্টিতে দেখবেন উৎসাহো পেলে আরো ভালো করার চেষ্টা করবো। ধন্যবাদ।।।

আমাদের চারদিকে কতসুন্দর প্রকৃতি, আমরা আমাদের প্রকৃতির সৌন্দর্য রক্ষা করে চলতে পারলে আমাদের দেশ আরো এগিয়ে যাবে, আমাদের দেশে রয়েছে অনেক নদ, নদী, খাল, বিল,এসবে রয়েছে কত সুন্দর নাম জানা, অজানা মাছ, রয়েছে কত সুন্দর সবুজ গাছপালা, রয়েছে ঔষধি গাছ, আমাদের চারপাশের প্রকৃতি আমাদের সৌন্দর্য। ছবি :ওয়াসিফ আহাম্মেদ কিশোর  স্থান:জামিরা পাড়া,ভালুকা, ময়মনসিংহ  বি:দ্র:আমি কোনো অভিজ্ঞ ফটুগ্রাফার না নিজের মত করে ছবি টি তুললাম আশা করি আপনাদের কাছেও ভালো লাগছে। আর সুন্দর করে সাজিয়ে তেমন একটা লিখতে পারিনা তবুও নিজের মত করে একটু লিখলাম।   সবাইকে ধন্যবাদ

- - যদি খুব বেশি ভাল মানুষি দেখাও.... খুব বেশি নরম হও তবে দেখবা সবাই তোমাকে নিয়ে খেলবে.... সবাই তোমাকে ফুটবল ভেবে লাথি দিবে.... আর তুমি শুধু গড়াতে থাকবা।