পোস্টগুলি

2022 থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

নবাগত প্রেম' রেজাউল করিম, নৈঃশব্দের ঘন কালো আঁধারে মোড়ানো রাত্রি'

ছবি
 ▪️ নবাগত প্রেম ' রেজাউল করিম ১৪-০৮-২২ নৈঃশব্দের ঘন কালো আঁধারে মোড়ানো রাত্রি' যদিও দূর আকাশে চাঁদ ঝুলে আছে শিউলী ফুলের মতো মেঘের আড়ালে,দেখতে হলে দৃঢ় অপেক্ষায় তীক্ষ্ণ দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকতে হচ্ছে। বাতাসের আগমন এর দিক ধরতে পারছি না, ধরার চেষ্টায় যেমন ব্যর্থ হয়েছি তোমার প্রেম। শরীর জুরিয়ে গেলেও, মনের অস্থিরতা দূর করার জন্য বাম পাশে রাখা প্যাকেট থেকে একটি সিগারেট উকি দিলো আমার দিকে। মেঘ ভেসে যাচ্ছে,চাঁদ ঢেকে যাচ্ছে বসে আছি, বৃষ্টি কথা দিয়েছে সে আসবে ' হাওয়ায় ভাসিয়ে দিয়েছি নিমন্ত্রন পত্র তোমার হাতে পৌছানো মাত্রই তুমি আসবে চাঁদের আলো গা'য় মেখে ভরা জ্যোৎস্নায় ভিজবো মোরা একসাথে' দীর্ঘ অপেক্ষার পর কয়েকটি সিগারেট হাওয়া হয়ে গেলো,তুমি আসোনি। তোমার উপস্থিতি শুধু মাত্র আমার কবিতাতে এ টের পেলাম ' কবিতার ভিতর আমি তোমারে দেখতে পাই, খোলা চুলেদের হাওয়ায় নৃত্য, রঙিন ঠোঁট যা কিছু বলবে বলে বহুক্ষন নিশ্চুপ। দু-চোখে অগনিত মায়া যার ভিতর আমি আস্ত এক কবি ' ডুবে থাকি। -রেজাউল ১৪-০৮-২২

◾মরন ফাঁদ এই যে মগজ ছিটকে বাইরে বেরিয়ে আসার মতো মাথার যন্ত্রনা নিয়ে লিখছি,

ছবি
 ◾মরন ফাঁদ  এই যে মগজ ছিটকে বাইরে বেরিয়ে আসার মতো মাথার যন্ত্রনা নিয়ে লিখছি, মানুষের ভিতর লুকিয়ে থাকা সেইসব শয়তানদের নিয়ে। যাদের সব চেয়ে নিরাপদ আশ্রয়, মানুষ'র হৃদয়। যাদের সব চেয়ে প্রিয় খাবার সেই সব আশ্রয়স্থলের রক্ত। যা মানুষ বুঝে ওঠার আগেই, তার নিজের ভিতর লুকিয়ে থাকা শয়তানের তৈরী মৃত্যু ফাঁদে পা দিয়ে হা হয়ে থাকে।  অথচ মানুষ তার নিজের মরন ফাঁদ কি নিদারুণ নিখুঁত ভাবে নিজ হাতে তৈরী করছে যার নাম দিয়েছে উন্নত সভ্যতা। সব যন্ত্রাংশ হয়ে ওঠে মানুষ, মানুষ হয়ে যায় যন্ত্র। সুযোগে সব শয়তানেরা পাঠ করে মানুষ বসের মন্ত্র। শয়তানদের নির্দেশনায় মানুষ হয়ে ওঠে একে_অপরের জন্য দাড়ালো ছুরী, সহানুভূতি দেখাতে গিয়ে বুকে জরিয়ে নেবার অভিনয়ে তারা হত্যা করে সেই ছুড়ীর আঘাতে একে -অপরকে। যা দেখে শয়তানেরা উৎসব করে, নেচে যায় এবং গোগ্রাসে খেয়ে গেয়ে ওঠে যত আনন্দের গান আহা কি দারুণ এই সকল বোকা মানুষদের রক্তের স্বাদ এবং ঘ্রাণ। -রেজাউল ০৬-০৬-২২

১৩৫ জন দরিদ্র অসহায়দের পাশে দাঁড়ালো জামিরাপাড়া স্কুল প্রাক্তন শিক্ষার্থী পরিবার

ছবি
  ১৩৫ জন দরিদ্র অসহায়দের পাশে দাঁড়ালো জামিরাপাড়া স্কুল প্রাক্তন শিক্ষার্থী পরিবার  জামিরাপাড়া এসএম উচ্চবিদ্যালয় প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের পক্ষ থেকে সবার সহযোগিতা ও অংশগ্রহণে উদ্যোক্তা  ওয়াসিফ আহমেদ কিশোরের নেতৃত্ব ১১ রাজৈ ইউনিয়নের সোহাল, লাহাবর, টেপিসোহাল, পারুলদিয়া, উড়াহাটি, পাইলাব, জামিরা পাড়া, পনাশাইল, মোহনা চান্দাব সহ ইউনিয়ন ব্যাপি মোট ১৩৫ টি দরিদ্র অসহায় সুবিধা বঞ্চিত মানুষের মধ্যে ঈদ সামগ্রী বিতরণ করা হয়। দুস্থ ও বয়স্ক বিধবাদের জন্য ১৪ টি শাড়ী ও ৮ টি লুঙ্গি দেওয়া হয়। একটি ৭ বছরের বাবা-মা হারা এতিম ছেলেকে ঈদ উপহার ও ঈদ পোষাক খরচ বাবদ ৫০০ টাকা ও তাকে তার পছন্দের খাবার কিনে দেওয়া হয়। কাইচান গ্রামের বাবা নাই এতিম হাফেজি মাদ্রাসার ছাত্রকে ঈদ উপহার ও পাঞ্জাবি কিনার জন্য ১ হাজার টাকা দেওয়া হয় এবং পর্যায়ক্রমে সারা ইউনিয়ন ও আশেপাশের গ্রাম গুলোতেও দেওয়ার চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।

ঐতিহ্যবাহী জামিরা পাড়া এসএম উচ্চ বিদ্যালয়।

ছবি
  ওয়াসিফ আহমেদ কিশোর, আসসালামু আলাইকুম ঐতিহ্যবাহী জামিরা পাড়া এসএম উচ্চ বিদ্যালয়। এটি ময়মনসিংহ জেলার ভালুকা থানার ১১ নং রাজৈ ইউনিয়নের জামিরা পাড়া গ্রামে অবস্থিত, এটি ১৯৬২ সালে শহীদ লেবু উদ্দিন সরকার অত্র এলাকায় শিক্ষা প্রসারের লক্ষ্যে এলাকাবাসীর সহযোগিতার প্রতিষ্ঠা করেন। এই প্রতিষ্ঠানটি অত্র ইউনিয়নের মধ্যেস্থলে হওয়ায় যাতায়াত ব্যবস্থা সকল সুবিধা নিশ্চিতে সকল প্রাইমারি স্কুলের সমাপনী পরীক্ষার কেন্দ্র এবং নির্বাচনী কেন্দ্র এবং এর সাথে রয়েছে জামিরা পাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়। এই প্রতিষ্ঠানে অনেকগুলো শ্রেণিকক্ষ এবং সুবিশাল খেলার মাঠ ও মঞ্চ এবং শহীদ মিনার  নিয়ে গঠিত।বলা যায় এই প্রতিষ্ঠানের খেলার মাঠটি রাজৈ ইউনিয়ন তথা ভালুকা থানার সবচেয়ে দৃষ্টিনন্দন মাঠ হিসাবে পরিচিত,, এবং বিভিন্ন সামাজিক সাংস্কৃতিক এবং খেলাধুলার জন্য এই মাঠটি সবার দৃষ্টি কারে। এই প্রতিষ্ঠানের বার্ষিক ক্রীড়াঅনুষ্ঠান এবং সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সাপুড়ে নৃত্য ও বাঘ শিকারী খেলা দেখতে বিভিন্ন দূরদূরান্তর থেকে নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ আসে উপভোগ করতে। এই স্কুলের শিক্ষা ব্যবস্থায় অবদান রেখেছেন অত্র ইউনিয়ন এবং বিভিন্ন জায়গা থেক...

আমি একজন মানুষ, রক্তে মাংসে গড়া অতি সাধারণ, ভুল আমার হবেই, হতেই পারে।

ছবি
 এই পৃথিবীর মায়া ছেড়ে আমি যেদিন চলে যাবো সেদিন কে আমার পাশে থাকবে জানি না, কোন জায়গায় কোন অবস্থায় মারা যাবো জানি না। সবার সাথে হয়ত ভালো সম্পর্ক রেখে যেতে নাও পারি। এই স্বার্থপর দুনিয়ায় পথ চলতে কত জনকেই না কষ্ট দিয়ে যাচ্ছি, কত জনের সাথেই না খারাপ ব্যবহার করছি। অভিমানে অনেকেই হয়ত মুখ লুকিয়ে বসে আছে। কেউবা শত্রুতার মন মানসিকতা নিয়ে এগিয়ে চলেছে দূর্বার, কেউবা আমার সফলতায় হিংসামন্ত্রে দিন গুনছে, কেউবা না পাওয়ার সুরে অহংবোধ জপে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত। আমি একজন মানুষ, রক্তে মাংসে গড়া অতি সাধারণ,  ভুল আমার হবেই, হতেই পারে। মৃত্যুটা অবধারিত,  কাউকে না বলেই একদিন চলে যেতে হবে ওপারে! জেনে না জেনে কষ্ট আঘাত দিয়ে থাকলে, অপূর্ণ আস্বাদে বিষিয়ে দিয়ে থাকলে ক্ষমা চাই, দু'হাত জোড় করে ক্ষমা চাই!!! মাঝে মাঝে মনেহয় খুব অকালেই অতি সহসায় চলে যাবো এই ভূবন ছেড়ে সব মায়া ত্যাগ করে.......!

যারা ছেড়ে গেছে! তাদের কাছে আমি ভীষণ কৃতজ্ঞ থেকেছি, জীবনে অহেতুক ভীড় না বাড়ানোর জন্য।

ছবি
 যারা ছেড়ে গেছে! তাদের কাছে আমি ভীষণ কৃতজ্ঞ থেকেছি, জীবনে অহেতুক ভীড় না বাড়ানোর জন্য।  যারা ছেড়ে গেছে! তাদের কাছে আমি ভীষণ কৃতজ্ঞ থেকেছি, জীবনে অহেতুক ভীড় না বাড়ানোর জন্য।  যারা থেকে গেছো - তাদের কাছে নতজানু আমি! আমাকে পুরোপুরি একলা না করে, আমায় সহ্য এবং আমায় ভালোবাসার জন্য। যাদের আমি ছেড়ে এসেছি! তাদের কাছে ক্ষ'মাপ্রার্থী। আমি ধৈর্য্য ধরে শ'ক্ত করে হাত ধরে রাখতে পারিনি, বা তোমায়/তোমাদের ক্ষ'মা করতে পারিনি বলে। যাদের সাথে আছি - তাদের প্রতি আমার ভালোবাসা! জীবনটাকে আরও সুন্দর ও অর্থপূর্ন করার জন্য। যারা জীবনে আসবে না - তাদের জন্য অপার আগ্রহ! কারণ হয়ত আমি কোনো অসাধারণ ব্যাক্তিত্বের সঙ্গলাভ থেকে ব'ঞ্চিত হলাম। যারা সামনে আসবে - তাদের জন্য অপেক্ষায় অফুরান! এসো তোমরা, কিছুক্ষণ বসো, মন চাইলে থেকে যাবে, শুধু সুখস্মৃতির জন্য নয়, দুঃখটুকুর জন্যেও তোমায় মনে রাখবো। যারা বি'চ্ছেদের পরেও ভালোবেসে - আমায় তাদের জীবনে ফিরিয়ে নিয়েছো! তাদের জন্য ভালোবাসা ও শ্রদ্ধা। প্রমান করেছো, অ'হংকা'র এর থেকেও আমি তোমাদের কাছে দামি। বি'চ্ছেদের পর যাদের আমি ফিরিয়ে নিয়েছি! তোমরাও জানো অ...